“দীপ্সিতা ধর নাকি এত বড় পন্ডিত যে ৯ বছর লাগছে থিসিস সাবমিট করতে? আমিও পড়াশোনা করেছি.... "কটাক্ষের মেজাজে শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

 


নিউজ ডেস্ক : ভোট মরশুমে  উত্তপ্ত রাজনীতির ময়দান। ফলত, কখনো কাঁদা ছোড়াছুড়ি চলছে আবার কখনো কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরোচ্ছে। এরকমই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় কড়া ভাষায় সিপিএম প্রার্থী দিপ্সিতা ধর কে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন ," একটা থিসিস সাবমিট করতে ৯ বছর সময় লাগে"। শনিবার ডানকুনির চাকুন্দিতে একটি জনসভা থেকে এভাবেই খোঁচা দিলেন বিজেপি প্রার্থী কবীর শংকর বোসকেও।তিনি বলেন ," প্রাক্তন শ্বশুরের পরিচয় রাজনীতি করছে "।আবার কখনো বাম প্রসঙ্গকে টেনে তিনি বলেছেন, "পদ্মনীতিধর কি উন্নয়ন করেছিলেন? ডোমজুড়ে কিছু করেননি। চারিদিকে খুন সন্ত্রাস! সেই সিপিএম আবার আসবে দীপ্সিতা ধর নাকি এত বড় পন্ডিত যে ৯ বছর লাগছে থিসিস  সাবমিট করতে? আমিও পড়াশোনা করেছি! হাইকোর্টে  কাজ করেছি! বিয়ে করেছি সংসার করেছি! "আবার বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর বসুকে নিশানা করে বললেন," শ্রীরামপুরের রাজনীতিতে বিজেপি প্রার্থী কি ভূমিকা আছে? কেন তিনি বারবার শ্রীরামপুর থেকে প্রার্থী হন? কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে শ্রীরামপুর চিনেছিল! প্রাক্তন শ্বশুরের পরিচয় তিনি টিকিট পাচ্ছেন। ওর পরিচয় কেউ জানে না"। ভোট প্রসঙ্গে কাদা ছোড়াছুড়ি এর আগে হয়েছে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেছেন," দীপ্সিতা  প্রথম থেকে খুব নোংরা নোংরা কথাবার্তা বলছে। ও ভীষণ ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করছে। হতে পারে ও জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। কিন্তু মানসিকতা খুবই খারাপ"। একই সাথে কবীর শংকর  বসুকে ও আক্রমণ করতে ছাড়েননি তিনি। বলেন ,"তাকে আমি জ্যান্ত রাখব না। আমার পুলিং এজেন্ট এর গায়ে যদি হাত পড়ে তাকে আমি ছেড়ে কথা বলবো না"।

Monisha Roy

মনীষা রায়। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ছাএী।পরবর্তীতে জার্নালিজম নিয়ে পড়াশোনা ।দেশভাগের সাহিত্য আলোচনা।মাঝেমধ্যে একটু আকিবুকি কাটা পাশাপাশি ছন্দ মিলিয়ে কবিতা লেখা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Please Type Your Valuable Feedback.
Keep Supporting. Flow as on YouTube & Facebook.

নবীনতর পূর্বতন